জাতিসংঘ আবারও ইরানের ওপর কঠোর “স্ন্যাপব্যাক” নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে। এর ফলে ইরানের বৈদেশিক সম্পদ জব্দ, অস্ত্র চুক্তি স্থগিত এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কার্যক্রমে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
এরই মধ্যে ইরানের অর্থনীতি ভঙ্গুর অবস্থায় পৌঁছেছে। রিয়ালের দরপতনে আকাশছোঁয়া হয়ে গেছে নিত্যপণ্যের দাম—মাংস, ভাত থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের খাবার এখন হয়ে উঠেছে বিলাসিতা।
এছাড়া দেশজুড়ে নতুন করে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধের শঙ্কা বাড়ছে। জুন মাসের ১২ দিনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত মিসাইল ঘাঁটি আবারও সক্রিয় হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
মানবাধিকার কর্মীরা আশঙ্কা করছেন, ইরানে এবার দমন-পীড়নের ঢেউ আরও ভয়াবহ হবে। ইতোমধ্যে দেশটিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা গত তিন দশকের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
0 মন্তব্যসমূহ